কুষ্টিয়া কৃষি বিপনণ অফিসের বাজার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ভূয়া বিল তৈরী করে অর্থ আত্নসাতের অভিযোগ
এযেনো শাক দিয়ে মাছ ঢেকা। সরকারী নিয়োমে রয়েছে ক্রয়ের মালা—মালের বিল—ভাউচার স্ব—স্ব প্রতিষ্ট্রান দেবে। কিন্তু স্বরজমিনে দেখা যায়,কৃষি বিপনণ বাজার কর্মকর্তার নির্দেশে একই ব্যাক্তির হাতের লেখা সমস্ত বিল—ভাউচার। এতেই পরিলক্ষিত হয় যে,সমস্ত বিল ভূয়া।
কাগজের দোকানে ১০ হাজার টাকার ফোটোকপি মেশিং মেরামত দেখালেন সুজাত। গত ২০২২—২০২৩ অর্থ বছরের বরাদ্দকৃত অর্থ এখনও ফোটোকপি মেশিংটি নষ্ট অবস্থায় পড়ে রয়েছে। যা কখনও মেরামত করা হয়নি।
বরাদ্দকৃত অর্থের দুই লক্ষ্য টাকার মধ্যে দৃশ্যমান তালিকায় ছিলো শুধুমাত্র একটি টেবিল ক্রয় করার কথা ৫/৭/২০২৩ তারিখে মধ্যে। স্থানীয় বেশকয়টি পত্রিকায় সুজাতের দূর্নীতির কথা প্রকাশ হলে গত ২৪/৯/২০২৩ তারিখে ৫ হাজার টাকার টেবিল মাত্র ৩ হাজার ২ শত টাকায় ক্রয় করে সুজাত কৃষি বিপনণ অফিসের জন্য।
কুষ্টিয়া কৃষি বিপনণ অফিসের সকল বিল—ভাউচারই অফিসের ফ্লেয়ার এবি এম রুহুল আমিনের হাতের লিখা। বাজার কর্মকর্তার দূর্নীতির হাতিয়ার অফিসের ফ্লেয়ার রুহুল একজন ( ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী)।
গত ৫ অক্টোবর খুলনা বিভাগীয় প্রশাসনিক কর্মকর্তা কুষ্টিয়া কৃষি বিপনণ অফিসে এসে শুনানী করেন। তারই ৪ জনের মধ্যে শুনানীর সিন্ধান্তের অপেক্ষায় ভেড়ামারার ব্যাবসায়ী ওয়াসিম উদ্দিন।
এদিকে কুষ্টিয়া কৃষি বিপনণ অফিসের বাজার কর্মকর্তা দূর্নীতিবাজ সুজাত তার অপকর্ম ঢাকার জন্য বিভিন্ন রকম অপকৌশলে ব্যস্ত রয়েছে।
বিষেশ সূত্রে জানা যায়,কুষ্টিয়ার মিরপুররের পল্লী বীজ ব্যাংক ও শেহা ফাউন্ডেশনের পরিচালক শফিক আহম্মেদের যোগসাজোসে কৃষি কর্মকর্তা সুজাত বিভিন্ন প্রশিক্ষণের নামকরে প্রতারণার সহযোগিতা করে আসছে। একজন সরকারী অফিসের কর্মকর্তা বিভিন্ন অপোতৎপরোতা চালিয়ে যাচ্ছে। সুজাত অফিস রুমে প্রতিদিন তার নিজের রান্নার কাজে সরকারী বিদুৎ অপচয় করে আসছে।
এবিষয়ে কুষ্টিয়া কৃষি বিপনণ অফিসের বাজার কর্মকর্তা সুজাত বলেন, ক্রয়কৃত মালের তালিকা আমি লিখিত দিয়েছি বেশ কিছু জায়গায়।