অসহায়, দরিদ্র, সুবিধা বঞ্চিত মানুষদের কল্যানে কাজ করে চলছে, আর ও এইচ ফাউন্ডেশন।
এটি বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক নিবন্ধিত একটি সমাজ কল্যাণমূলক , অ-লাভজনক ও সামাজিক উন্নয়ন সংস্থা। আমাদের কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে আর ও এইচ এর নিজস্ব স্কুল – ROH বিদ্যানিকেতন। এছাড়াও আছে – প্রজেক্ট স্বনির্ভর, প্রজেক্ট (ডিসিসি) ডিজেবল চাইল্ড কেয়ার, খাদ্য সামগ্রী বিতরণ, শীতবস্ত্র বিতরণ, জরুরি ত্রাণ সহায়তা, ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প, জরুরি রক্তদান, কুরবানির মাংস বিতরন, ইফতার বিতরণ ও ঈদ আনন্দ প্রোজেক্ট ইত্যাদি। ফাউন্ডেশনের সকল সদস্য, যুব সমাজের অক্লান্ত পরিশ্রম ও সকলের সার্বিক সহযোগীতার মাধ্যমে ফাউন্ডেশনের সার্বিক কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
আমাদের লক্ষ্য – দেশের দারিদ্র্য কমিয়ে মানুষকে স্বাবলম্বী করা। পথশিশু ও এতিমদের শিক্ষা, চিকিৎসা, খাদ্য, বস্ত্রের চাহিদা নিশ্চিত করা এবং অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড থেকে তাদের দূরে রাখা। নারী উদ্যোক্তা তৈরি করা, জনশক্তিকে জনসম্পদে রূপান্তর করা, জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি বাস্তবায়ন।
আমাদের উদ্দেশ্য – সমাজের নিম্ন স্তরের মানুষের মৌলিক অধিকার পুনরুদ্ধার, দারিদ্র্য, ক্ষুধা, নিরক্ষরতা এবং চিকিৎসা সেবার অভাব দূর করে বৈষম্যহীন ও সুখী গণতান্ত্রিক সমাজ গড়ে তোলা।
আর ও এইচ ফাউন্ডেশন এর মাধ্যমে আপনিও দাঁড়াতে পারেন সুবিধাবঞ্চিতদের পাশে।
ROH FOUNDATION কতৃক পরিচালিত আর ও এইচ বিদ্যানিকেতন সমাজের সুবিধাবঞ্চিত অসহায় পিছিয়ে পড়া শিশুদের শিক্ষার আলো পৌঁছে দেওয়ার লক্ষে কাজ করছে।তারই ধারাবাহিকতায় প্রতিষ্ঠা হয় আর ও এইচ বিদ্যানিকেতন ।এরই মাধ্যমে সমাজের সুবিধাবঞ্চিত অসহায় শিশুদের মাঝে শিক্ষার আলো পৌঁছে দেওয়া যায়।সমাজের শতভাগ শিক্ষার হার বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে আর ও এইচ ফাউন্ডেশন দেশের প্রতন্ত অঞ্চল যেমন :নদীর চড়,বস্তি অঞ্চল, আদিবাসী গ্রাম ইত্যাদি অঞ্চলে এই বিদ্যালয় গড়ে তোলার উদ্যোগ গ্রহন করেছে।এখানে শিশুদের জন্য বিনামূল্যে শিক্ষার পাশাপাশি বিনামূল্যে পুষ্টিকর খাদ্য ও মাসিক বিনামূল্যে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হবে।
এই পর্যায়ে আর ও এইচ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা মির্জা আফরাজুর জিহান বলেন,”আমাদের উদ্দেশ্য শতভাগ শিক্ষা নিশ্চিত করা। শতভাগ শিক্ষা নিশ্চিত করলে জাতির জন্য কল্যান বয়ে আনবে।তারই ধারাবাহিকতায় আর ও এইচ বিদ্যানিকেতনের প্রতিষ্ঠা করা হয় এবং আমি আশাবাদী যে আমাদের এই কার্যক্রমের মাধ্যমে আমাদের দেশের যে সকল বাচ্চারা শিক্ষা থেকে বঞ্চিত তাদের জন্য আমরা সুশিক্ষা নিশ্চিত করতে পারব”।